কক্সবাজার আইকনিক রেল স্টেশনের মাস্টার মো. গোলাম রব্বানি জানান, চট্টগ্রাম থেকে সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে আসা সৈকত এক্সপ্রেস কক্সবাজার পৌঁছানোর কথা ছিল সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে। তবে হাতি চলাচলকারী এলাকায় ট্রেনের গতি সীমাবদ্ধতা এবং অন্যান্য কাজ অসমাপ্ত থাকায় ট্রেনটি কক্সবাজার পৌঁছায় সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে।
তিনি আরও জানান, কক্সবাজার থেকে সৈকত এক্সপ্রেস সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ার কথা থাকলেও অতিরিক্ত বগি যুক্ত করার কারণে ট্রেনটি বেলা ১১টায় ছাড়তে হয়েছে।
প্রবাল এক্সপ্রেস (৮২২) থেকে প্রথম দিনেই কক্সবাজার স্টেশনে ৯২১টি টিকিট বিক্রি হয়েছে, যা থেকে আয় হয়েছে ২ লাখ ৮ হাজার ৯২৩ টাকা। সৈকত এক্সপ্রেস (৮২৪) থেকে টিকিট বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ১৩৪টি, যা থেকে আয় হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার ৫১৫ টাকা।
প্রথম দিনেই শুধুমাত্র কক্সবাজার আইকনিক রেল স্টেশন থেকে মোট ২ হাজার ৫৫টি টিকিট বিক্রি হয়।
মো. গোলাম রব্বানি জানান, দুই জোড়া ট্রেনেই যাত্রীদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। প্রথম দিনেই কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রেলপথে ট্রেন চলাচল নিয়ে যাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস দেখা গেছে।